Bayazid’s devotion to his mother story writing
Bayazid was a small boy. His mother was ill. One night he was studying by the side of the bed of his ailing mother. All of a sudden, his mother woke up, raised her head, and told her son to give her a glass of water. Bayazid went to the kitchen to bring water. But he found the pitcher empty. He searched for water here and there but in vain. Then, he decided to fetch water from the nearby fountain……….
Ans:
Bayazid’s devotion to his mother
Bayazid was a small boy. His mother was ill. One night he was studying by the side of the bed of his ailing mother. All of a sudden, his mother woke up, raised her head, and told her son to give her a glass of water. Bayazid went to the kitchen to bring water. But he found the pitcher empty. He searched for water here and there but in vain. Then, he decided to fetch water from the nearby fountain. He went out for the fountain. It took him half an hour to reach the fountain. He filled the jar with water and began to walk fast towards his residence. It was at dead of night when he reached home He was sorry to find his mother in deep sleep. He refrained from disturbing his mother and stood beside her bed with a glass of water. His mother awoke at dawn. She was moved to see her son’s devotion to her. She earnestly prayed to Allah to bless her son with the highest spiritual honor. Allah granted her prayer and made Bayazid one of His greatest devotees.
বাংলা অনুবাদ :-
বায়াজিদ একটি ছোট ছেলে ছিল। তার মা অসুস্থ ছিলেন। এক রাতে, তার অসুস্থ মা সচেতন হয়ে উঠে তাকে একটি গ্লাস পানি দিতে বললেন। বায়াজিদ রান্নাঘরে পানি দেওয়ার জন্য গিয়ে দেখলে পিচার খালি। তিনি এখানে-ও ওদের পানি খোঁজে দেখলেন, কিন্তু ব্যর্থ ছিল। তারপর, তিনি নিকটস্থ ফাউন্টেন থেকে পানি নিয়ে আসা নিশ্চিত হয়। তিনি ঘরে ফিরে আসতে প্রাপ্তি করতে হয়েছে। এই সময় রাতের মৃত্যুর সময় ছিল, যখন তিনি ঘরে পৌঁছেছিল। তিনি একটি গ্লাস পানি নিয়ে তার মা একটি গভীর ঘুমে পড়া পেতে দেখে দু: খিত হয়েছিল। তার মা তার দেখা দেওয়া ভক্তির দিকে ভালোভাবে সরাসরি আকৃষ্ট হয়ে গিয়েছিল। সকালে তার মা জাগ্রত হয়েছিল। তিনি তার ছেলের এই নিষ্ঠার দৃষ্টি দেখে মুবারক হয়েছিল। তিনি আল্লাহ তার ছেলেকে সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক মর্মস্পর্শ দান করার প্রার্থনা করেছিলেন। আল্লাহ তার প্রার্থনা শুনে বায়াজিদকে তার শ্রেষ্ঠ ভক্তদের মধ্যে এক হিসেবে নির্ধারণ করেছিল।